একজন রাজনীতিবিদের আত্মকাহিনী :
আজ যার নাম কুমিল্লার প্রতিটি মানুষের মুখে মুখে, তিনি হলেন, আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদ।
তার পিতা আবদুল হাফিজ।
মাতা হোসাইন বানু ( শিক্ষিকা)
সহিদ ভাইয়ের পেশাঃ- প্যানেল চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদ কুমিল্লা ও প্রথমশ্রেণীর ঠিকাদার এবং ব্যবসায়িক
বিস্তারিত বিবরণ:
আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদ ভাই হলেন,মা-বাবার ভালবাসা ও আদর যত্নে শিশুকাল পার করে হাটি হাটি পা পা করে বেড়ে উঠেন তিনি।
ধীরে ধীরে শিশুকাল শেষ করে প্রাইমারির গন্ডি
পেরিয়ে হাই স্কুলে ভর্তি হয়ে এসএসসি শেষ করেন।
যখন তিনি স্কুলে পড়েন তখন থেকেই
ছাত্রদের সমস্যা সমাধানে এবং ছাত্রলীগের বিভিন্ন
আন্দোলনে রাজপথে মিছিল মিটিংয়ে অংশগ্রহন করতেন।
স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে এসএসসি পাশ করে ভর্তি হন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া বিশ্বঃবিদ্যালয় কলেজে।
কলেজে ভর্তি হয়েই তিনি রাজনৈতিকভাবে বেড়ে উঠাতে শুরু করেন।একজন পরিশ্রমী কর্মী হয়ে ছাত্রলীগের এবং অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনেই
উচ্চ মাধ্যমিক শাখার সবুজ চত্বরে
ছাত্রলীগের ভিপি-জিএস এবং অন্যান্য
নেতাদের নজড় পরতে বেশি সময় লাগে নাই তার।
এইচ,এস,সি শেষ করে ডিগ্রি কলেজে ভর্তি হয়েই
তিনি আরো বেশি পরিশ্রম করে বীরমুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (এম পি) মনোনীত
ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে নির্বাচন করে দুই দুইবার
বহিঃক্রিয়া ও ব্যায়ামাগার সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
এরশাদ ও স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের প্রথম সারি ছাত্রনেতাদের কাতারে চলে আসেন।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া বিশ্বঃবিদ্যালয় কলেজে অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন জিএস ছিলেন তিনি।
রাজপথের লড়াকু সৈনিক ও পরিশ্রমী ছাত্রনেতার কারনে তিনি ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে
ও দায়িত্বপালন করেন।
অনেক ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে ছাত্রলীগের একজন-সৎ-সাহসী-পরিশ্রমী নেতৃত্ব তৈরী করেন তিনি।
এবং ১৯৯৮–১৯৯৯ সনে বর্নাঢ্য ছাতত্র রাজনীতির পরি-সমাপ্তি ঘটান।
১৯৯৯—২০০০ সাল থেকে তিনি আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন,
দীর্ঘ ২০ বছর যুবলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে বীরমুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (এম পি)র নির্দেশে কুমিল্লার যুবলীগকে সু-সংগঠিত করেন,।
তৃন থেকে তৃনমূল পর্যায়ে এবং প্রতিটি পাড়া–মহল্লায়।
প্রিয়নেতার আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (এম পি)র নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে তিনি পালন করার কারনে এবং বিশ্বস্থতার প্রতীক হিসেবে আমাদের সকলের অভিবাবক
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং সংসদ সদস্য প্রিয়নেতা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (এমপি) মহোদয় এমপি হওয়ার ফলে আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদ ভাইকে কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে কুমিল্লার প্রতিনিধি তৈরী করেন।
কুমিল্লা জেলা পরিষদ আজ সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে সমগ্র কুমিল্লা জেলা’র কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছেন।
দীর্ঘ ২০ বছর যুবলীগ সু-শৃঙ্খলভাবে এগিয়ে নেওয়ার
ফলে এমপি মহোদয় যেই সিটি কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত
করেন সেই মহানগর আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা
আহবায়ক বানিয়ে কুমিল্লার যুবসমাজের আশা
এবং আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটান প্রিয়নেতা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (এম পি) ভাই।
কুমিল্লার যুবসমাজের একমাত্র কর্নধার, কুমিল্লার
হাজারো যুবসমাজের অহংকার এবং প্রানস্পন্দন
,কুমিল্লার ১—২৭ ওয়ার্ডের প্রতিটি পাড়া
মহল্লায় যুবলীগকে সুু-সংগঠিত করে যুবসমাজকে
মাদক–সন্ত্রাস–চাঁদাবাজ -ইভটিজার–ভূমিদস্যু প্রতিটি সেক্টর থেকে যিনি নিজে
ও দূরে ছিলেন ঠিক তেমনি যুবলীগ এবং যুবসমাজকে দূরে থাকতে সাহস যুগিয়েছেন
ভরসা দিয়েছেন এবং কুমিল্লার সকল
মানুষের অভিবাবক বীরমুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপি মহোদয়ের আস্থাভাজন ও দ্বিতীয় মুরাদপুর তথা কুমিল্লার কৃতিসন্তান আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদ ভাই।
আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদ ভাইয়ের কর্মযজ্ঞ
যেমনি এলাকাবাসী গর্বিত ঠিক তেমনি কুমিল্লাবাসী এবং যুবলীগ পরিবার ও গর্বিত হয়ে আনন্দিত, উদ্ধেলিত উচ্ছোসিত ও উৎসাহিত কাজ করছে যুবলীগ।
ওয়ার্ল্ড খবর২৪