ডা.লরেন্স তীমু বৈরাগী।
ইংরেজী লেখক ড্যানিয়েল ডিফো(১৬৬০-১৭৩১) তিনি লিখেছিলেন-
” মৃত্যু-দরজা সব সময় খোলা থাকে,
বন্ধ করার কেনো ব্যবস্থা নেই।”
ইংরেজী লেখকের এই বাস্তব সত্য লেখার পর আমরা আমাদের একটু সচেতনাতা দিতে পারে এই মহামারি করোনা ভাইরাসের হাত থেকে জেনে শুনে অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রাক্ষা।
আর তা হলো একে অপরের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা, অফিস-আদালত,বাজার ঘাট সহ সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করা।
দূরত্ব বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন নিজের সচেতনাতা।
নিজেই নিজের দূরত্ব বজায় রেখে বাজার করুন।ওয়ার্ল্ড খবর২৪
আজ থেকে খুলছে সব মার্কেট।
তবে দোকান খুলতে আগ্রহী নন অনেক স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা। আর বিলাসী পণ্যের ব্যবসায়ীরা পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে চান।
দোকান মালিক সমিতি ও বিভিন্ন মার্কেটের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বসুন্ধরাগ্রুপ গ্রুপ সহ বড় বড় মার্কেট গুলো সামনের অবস্থার উপর ভিত্তি করে তাদের সিন্ধান্ত জানাবেন,এ খবর আজকের বিভিন্ন টিভির চ্যালেনের খবর প্রচার করা হয়।
মহামারি করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে গত ২৬ মার্চ ২০২০ খ্রী:থেকে দেশে সাধারণ ছুটি চলছিল।
তখন থেকে গতকাল পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে নিত্যপণ্য ছাড়া সব ধরনের মার্কেট ও দোকানপাট।
গত বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে দেশে ৩০ মের পর সাধারণ ছুটি আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
তবে করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিপণিবিতান ও দোকানপাট খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে ঈদের আগেই।
ঢাকাসহ দেশজুড়ে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দোকান মালিক সমিতি।
মনে রাখতে হবে মার্কেট খোলার পর স্বাস্থ্যবিধি অমান্যকারীদের আর্থিক জরিমানার করা হবে।
যদি কেউ মাস্ক ব্যবহার না করলে, সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখলে ৫০০ টাকা জরিমানা, হাঁচি-কাশি-জ্বর নিয়ে কেউ মার্কেটে এলে তাকে ১০০০ টাকা জরিমানার বিধান রাখা উচিত এমন সিন্ধান্ত নিলে হয়তো আমাদের এই জরিমানার ভয়ে সবাই নিয়ম পালনের মাধ্যমে সবাই মার্কটে আসবে ও বাইরে চলাফেরা করবো
আমরা পূর্বে দেখেছি এই ঈদের পর বছর অন্তত এক সপ্তাহের মতো দোকানপাট বন্ধ থাকত।
তবে এবার চিত্র ভিন্ন। করোনার কারণে অনেকেই বাড়ি যেতে পারেননি। দীর্ঘদিন ব্যবসা বন্ধ। আয়-রোজগার নিয়ে সবাই চিন্তিত। তাই আজ থেকে সবাই সরকারের সকল নিয়ম-কানুন মেনেই দোকান-পাট খুলবেন।
অপ্রয়োজনে ঘর থেকে বের হবেন না,
নিজে তা পালন করুন,অন্যকে তা পালন করতে উৎস প্রদান করুন।