এদিকে এ পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশে থাকা প্রবাসীদের পরিবারগুলোতে আর্থিক সংকট দেখা দিচ্ছে। কথা বলে বোঝা যাচ্ছে অনেকেই সংকটে পড়ে গেছেন।
বরিশালের আমেনা বেগম জানান তার স্বামী সৌদি আরবে থাকেন বড় ছেলে মালয়েশিয়ায়। দুমাসের বেশি টাকা আসেনি, সামনে সংসার চালানো নিয়েই তার এখন অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
“যা ছিল হাতে দুই-তিন মাস আগে পাঠানো টাকা তা শেষের দিকে। আমরাতো একবারেই বাজার করি। এখন বাজার শেষপ্রান্তে।”
বিবিসি বাংলাকে তিনি জানান, “আমি আর দশ-বারোদিন সর্বোচ্চ ১৫দিন চলতে পারবো। আর কবে তাদের লকডাউন ছাড়বে এটাও বলতে পারছেন না। ”
বিদেশ যাওয়া বন্ধ, আয় কমে যাওয়ার পাশাপাশি দেশে এসে কর্মস্থলে ফেরা নিয়েও অনিশ্চয়তায় প্রায় দুই লাখ প্রবাসী